কায়াময়ী,সে ছিল কায়াময়ী বড়ই চঞ্চল ছিল তার চক্ষু জোড়া, তার কন্ঠে যেন দিত কোকিলও সাড়া। আধো সোনালী কেশ তার করতো কত মুখে খেলা, সে যে ছিল কায়াময়ী,অপূর্ব কায়াময়ী। রঙ্গীন ধরায় সম্মুখীন কায়াময়ী নিবেদন। নিবেদন ছিল ছেলে দীপ্ত শান্তহরা, মনে তার কায়াময়ীর মায়া দিল নাড়া। স্বপ্ন বুনে, স্বপ্ন ক্ষুনে বিচলিত নিবেদন, কি? হে, দশা তার প্রেমে! কি ভেবে মরে বাঁচে রাত দিন। সে যে ছিল কায়াময়ী,মায়াবী কায়াময়ী। ছন্ন ছাড়া মন নিয়ে গেল তার কাছে সে আশায় যদি মায়াবিনীর মাঝে তার প্রণয় প্রলেপ সাজে, কায়াময়ীর সেই মায়া ভরা হাসি, বলার রাখলো না আর ভালোবাসি। খুশির অহোরায় নিবেদন আত্মহারা, অমৃত সাগরে ঢেউ খেলছিল নিবেদনের জগত্ সারা। সে যে ছিল তার কায়াময়ী,কায়াময়ী। প্রেয়সীর স্পর্শ্বের আন্তে বাড়লো নিবেদনের প্রণয়ের রোগ, ভারি আলতো করে মনের অংকে বাধঁলো বিয়োগে বিয়োগে যোগ। কায়াময়ীর স্বপ্নে বিভোর নিবেদনের আখিঁ, ভালোবাসি বলতো তারে কত সুবাদে ডাকি। সে যে ছিল নিবেদনের কায়াময়ী,কায়াময়ী। কায়াময়ী,ছিল না সে দুরন্ত না ছিল তার উড়োমনা, ছাড়তে হলো তারে মদনের হাত, জড়িয়ে ঘর সংসারের যাতনা। হয়েগেল সে অন্যের বড় সহজে নিবেদনরে করে পর, মলিন মুখ ছিল তার স্বাভাবিক মনে বয়ে গেল ঝড়। সে যে ছিল কায়াময়ী,নিঃস্ব কায়াময়ী। অপ্রাপ্যতার লোকারন্যের ভিড়ে নিবেদন ছিল একলা অসহায়, দোষ দিল না রমনী তার কুমারের তবে রাগ ছিল বহু বটে, ব্যর্থ নিবেদন নিষ্পলক দাড়িয়ে রইল নির্বাক সমাপ্তির বিছিন্ন পথে। আহা! বাধঁবে সংসার নিবেদনের ছিল তার কত স্বাদ, চূর্ণ স্বপ্ন, চূর্ণ হৃদয় নিয়ে হেটে গেল ওপার। সে যে ছিল কায়াময়ী,দূঃখী কায়াময়ী।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
একাকীত্বের অনুভুতি
এখন আমার একাকীত্বের অনুভুতিগুলো আগের মত তেমন করে আর কষ্ট বাড়ায় না.. আমি এখন একা থাকতে শিখে গেছি... সেই প্রভাতী আলোয় শুরু থেকে শেষ অবধি- ...
-
এই যে আমি তোর দিকে চেয়ে থাকি এই যে আমি দিনরাত্রি তোকে দেখি তুই সুন্দর বলেই তো নাকি? এই যে এত সারাদিন ঝগড়াঝাটি ছুতায় নাতায় কথায়...
-
চলে যেতে ইচ্ছে হয় যাও দুয়োরে আগলে পথ দাড়াবো না ধূসর নয়ন, অভিমান জ্বলে উঠে জ্বালাবে না শ্যামল হৃদয় -- নিজেকে আঘাত করে আমি এই ...
No comments:
Post a Comment